আসসালামু আলাইকুম, Blog Academy এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই স্বাগতম। আশাকরি আপনারা সবাই ভালো আছেন। বর্তমানে মানুষের দুনিয়ার মধ্যেই ২ জগত। একটা রিয়েল লাইফ এর একটা ভার্চুয়াল। ভার্চুয়াল লাইফে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আর তাই আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি এবং কিভাবে কাজ করে এই সম্পর্কে। তো চলুন শুরু করা যাক।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি(Virtual Reality)
চলুন জেনে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এর প্রাথমিক জ্ঞান এবং এটি কিভাবে কাজ করে এর সম্পর্কিত সকল তথ্য।
হয়তো আপনার ইচ্ছে করে সাগরের তলদেশে ঘুরে আসতে। দেখতে ইচ্ছে করে রঙ বেরঙের মাছ, অপরূপ সুন্দর গাছপালা, জানতে ইচ্ছে করে কী আছে সাগরের নিচে?
আরো অনেক জানা অজানা, দেখা অদেখা জিনিস আপনি নিজে স্ব-শরীরে উপভোগ করতে চান। আবার আপনার ইচ্ছে হতে পারে চাঁদের দেশ ঘুরে আসার, জানতে ইচ্ছে করে মহাকাশ দেখতে কেমন হয় ?
ভাবুন তো ঈগলের পিঠে উড়তে কেমন লাগে? শুনতে অবাক লাগছে তাই না। ভাবছেন এটা কিভাবে সম্ভব? হ্যা সম্ভব। আপনি নিজেকে সমুদ্রের ডুবুরি হিসেবে কল্পনা করতে পারেন । কিভাবে এক ঝাঁক মাছ এসে আপনাকে ছুয়ে যাচ্ছে ।
কত অদেখা জিনিস আপনার চোখের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে।আপনি সমুদ্রের মাছ নিজ হাতে ধরে আবার ছেড়ে দিচ্ছেন। ডুবুরির মত করে সাগরের গভীরে একদিক থেকে আরেক দিক ভেসে বেড়াচ্ছেন।
এও কি সম্ভব ! আপনি স্বপ্ন দেখছেন না তো ?
মাত্র কয়েক লাইন পড়ে মনে হচ্ছে আপনি সাগরের মাঝখানে চলে গেছেন। তাহলে মনে করুন আপনি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির কাছাকাছি পৌছে গেছেন। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো সেই হাতিয়ার যা আপনাকে বাস্তবের অনুরূপ অনুভুতি দিতে সক্ষম।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে আপনি কল্পনার বিষয় বস্তুকে সত্য হিসেবে গ্রহন করতে পারেন। সাগরের গভীর থেকে শুরু করে মহাকাশের রহস্য উদঘাটন, সব কিছুই থাকবে আপনার হাতের নাগালে।
চোখের পলকে আপনি হাড়িয়ে যাবেন এক জগত থেকে অন্য জগতে । সহজ ভাষায় বলতে গেলে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো , প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয় কিন্তু বাস্তবের চেতনা উদ্রেককারী বিজ্ঞান নির্ভর কল্পনাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অথবা কল্পবাস্তবতা বলে।
এবার চলুন জেনে আসা যাকঃ
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি?
- কিভাবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সূচনা হলো ?
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কত প্রকার? কি কি?
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটির উপাদান গুলো কি কি?
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে কি কি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়?
- কি কি কাজে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার হয়ে থাকে?
- কি কি সুবিধা রয়েছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে ?
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটির নেতিবাচক দিক গুলো কি কি?
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি (What is virtual reality)?
(Virtual Reality) শব্দটি তৈরি হয়েছে virtual ও reality এই শব্দ দুটির সমন্বয়ে । virtual অর্থ “সামনে” (in front of) , reality অর্থ “বাস্তবতা“ (truth)।
অর্থাৎ ভার্চুয়াল রিয়েলিটির অর্থ হলো “সামনের বাস্তবতা”।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত এমন এক ধরনের কৃত্রিম পরিবেশ (simulated environment), যেখানে ব্যবহারকারি বাস্তবের ন্যায় স্পর্শানুভুতি, দর্শণানুভূতি, শ্রবণানুভূতি পেয়ে থাকে।
কল্পনার পাখায় ভর করে প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে ঘুরে আসা, চাঁদ কিংবা মঙ্গল গ্রহ থেকে হেটে আসা,এমন কি অ্যামাজন বনের ভয়ংকর প্রানির তাড়াও সম্ভব।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে থাকা অবস্থায় , ব্যক্তি বাস্তবের মত কাল্পনিক জগতে বিচরণ করে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহারের সময় এমন এক ধরনের পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয় যা সম্পূর্ণ কৃত্রিম এবং কাল্পনিক দৃশ্যের সমারহ ।
যখন কোন ব্যক্তি ভার্চুয়াল জগতে প্রবেশ করেন তখন তার দেখা দৃশ্য, জগত, পরিস্থিতি, সব কিছুকে তিনি সত্য বলে মনে করেন। সেখানেই তিনি মগ্ন থাকেন যতক্ষণ বাইরের জগতে ফিরে না আসেন।
আসলে যখন আপনি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে থাকবেন আপনি নিজেও বুজতে পারবেন যা দেখছেন তা কাল্পনিক। তার পরেও এই ব্যপার টা আপনি রোমাঞ্চকর ভাবে উপভোগ করবেন।
বাস্তবিক অর্থে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে আপনাকে সম্পূর্ণ ভাবে 3D ও 5D world এ নিয়ে যাওয়া হয়। ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ত্রি-মাত্রিক ইমেজ ব্যবহারের মাধ্যমে অসম্ভব কাজও সম্ভবপর হয়।
কিভাবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সূচনা হলো (How did virtual reality begin)?
আজকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি যে অবস্থানে আছে। অনেক আগে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির অবস্থান এমন ছিলো না। এত বেশি চর্চা করা হতো না , ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ইতিহাস দেড়শ বছরের ও বেশি পুরনো , তবে বিষয়টি সবার জানা ছিলো না।
Virtual reality শব্দটি সর্ব প্রথম ব্যবহার করেন ফরাসি কবি ও নাট্যকার অ্যান্টনিম আরচিউড। তার লেখা গ্রন্থ The Theatre and Double ১৮৩৮ সালে প্রকাশিত হয় , এখানে তিনি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি শব্দ টি ব্যবহার করেন ।
এরপর আঠারো শতকে ত্রিশ এর দশকে যখন stereoscope আবিস্কার করা হয় , সেখানে ইমেজ প্রোজেক্ট করার জন্য একটি টুইন মিরর (twin mirror) ব্যবহার করা হয়।
এখান থেকেও ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ধারনা পাওয়া যায় । এছাড়া ডেমিয়েন ব্রডরিক এর Thed Judas Mandala নামক সায়েন্স ফিকশনেও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
১৯৬১ সালে Morton Heilig সেন্সোরমা সেমুলেটর নামক একটি যন্ত্র আবিস্কারের মধ্য দিয়ে বাস্তব উপায়ে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি উপস্থাপন করলেও সেখানে কোন প্রকার কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার ব্যবহার করেন নি।
তাহলে বুঝতেই পারছেন আজকের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি আর তখন কার ভার্চুয়াল রিয়েলিটির কত পার্থক্য ।
১৯৮০ সালের দিকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি শব্দটি সবার নিকট পরিচিত হতে থাকে। বলা যেতে পারে এই সময় থেকে আধুনিক ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সূচনা হয়।
Visual program lab (VPL) এর প্রতিষ্ঠাতা হ্যাকার লেনিয়ার ১৯৮৪ সাল থেকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নিয়ে ব্যপক গবেষণা করেন। যা আজকের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি উপহার দিয়েছে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কত প্রকার ও কি কি?
আমাদের আশেপাশের পরিবেশ, পরিস্থিতি, চিন্তা ভাবনা ইত্যাদি কল্পনার জগতে রূপান্তরের জন্য ভার্চুয়াল রিয়েলিটিকে ৫ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
- Fully-immersive
- Semi-immersive
- Non-immersive
- Augmented Reality
- Collaborative VR
Fully-immersive
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে থাকা অবস্থায় সম্পূর্ণ বাস্তবানুক অভিজ্ঞতা অর্জন, যা প্রাকৃতিক জগত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। ঠিক কল্পবাস্তবতার অনুভুতি দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে Fully-immersive এর।
শুধু ভার্চুয়াল রিয়েলিটির উপস্থিতিতে আপনি যা দেখবেন, যা করবেন তা সব কিছুই শারীরিক ও মানসিক ভাবে সত্য বলে মনে হবে। এটাই হলো সেই virtual world যেখানে সামনা সামনি বাঘের গর্জন শুনা, সাগরের গভীরে তিমি মাছের তাড়া খাওয়া কিংবা ঈগলের পিঠে উঠে উড়ে বেড়ানো সব কিছু সম্ভব Fully-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে।
Semi-immersive
Fully-immersive ও Non-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে Semi-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটি । Semi-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে computer screenবা VR box, Headset এর মাধ্যমে আপনি ভার্চুয়াল জগতে হারিয়ে যেতে পারবেন।
Visual experience এর মাধ্যমে আপনি Semi-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটি উপভোগ করতে পারেন। কম্পিউটারে থাকা মাউস ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার আচরণ (movement ) নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
Non-immersive
যে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে character এবং activities গুলোকে নিয়ন্ত্রন করা হয় তাকে বলা হয় Non-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।
যেমনঃ ভিডিও গেম , গ্রাফিক্স অ্যানিমেশন ইত্যাদি।
Non-immersive ভার্চুয়াল রিয়েলিটির বৈশিষ্ট্য হলো এখানে সব কিছুর মজা আপনি নিতে পারবেন কিন্তু সরাসরি ভার্চুয়াল জগতের পরিবেশের সাথে বিচ্ছিন্ন থাকবেন।
Augmented Reality
মনে করুন আপনার অফিস অথবা বাসার বিভিন্ন কক্ষ আপনি মোবাইলে দেখছেন। সেখানে আপনি কার্টুন ক্যারেক্টার হিসেবে যে কোন প্রাণী কিংবা পুতুল যোগ করতে পারেন।
আপনি যে কক্ষে প্রবেশ করুন না কেন সেখানেই সেই কার্টুন ক্যারেক্টার এর উপস্থিতি লক্ষ্য করতে পারবেন। কিন্তু বাস্তব ভাবে সেই কার্টুন ক্যারেক্টার টি থাকবে না। এটাই হলো Augmented ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। বর্তমানে অনেক টিভি সিরিয়ালে Augmented Reality বহুল ব্যবহার দেখা যায়।
বিশেষ করে আপনি যখন কোন ফার্নিচারের দোকানে ঘরের কোন আসবাব কিনতে যাবেন তা ঘরে নিয়ে আসার আগেই Augmented Reality মাধ্যমে সেই ফার্নিচার গুলো ঘরে সাজিয়ে দেখতে পারেন কোথায় কোন জিনিস টা মানান সই দেখাচ্ছে।
Collaborative VR
জনপ্রিয় গেম “PUBG” এর কথা আপনি নিশ্চয় শুনে থাকবেন। এখানে একই সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক প্লেয়ার অংশগ্রহন করতে পারে। “PUBG” গেম খেলা কালিন সময়ে আপনি অন্যান্যদের সাথে এক আধুনিক ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তে প্রবেশ করতে পারবেন।
এখানে প্লেয়াররা তাদের ইচ্ছে মত গেমিং ক্যারেক্টার গুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। গেম খেলার পাশাপাশি আপনি আপনার “Headset”, Microphone, এর মাধ্যমে একে অপরের সাথে কথাও বলতে ও শুনতে পারেবেন আবার চ্যাটিং ও করতে পারবেন।
Collaborative VR তে projected virtual character হিসেবে আমরা ভার্চুয়াল জগতের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির উপাদান গুলো কি কি(What are the elements of virtual reality)?
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পূর্ণ ভাবে উপভোগ করতে হলে, বেশ কয়েকটি উপাদানের প্রয়োজন হয়। এই উপাদান গুলো দিয়ে তৈরি করা হয় কৃত্রিম পরিবেশ। যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস , কম্পিউটার প্রোগ্রাম এবং সফটওয়্যার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকেন।
চলুন পরিচিত হওয়া যাক ভার্চুয়াল রিয়েলিটির উপাদান গুলোর সাথেঃ
- হেড মাউন্টেড ডিসপ্লে (Head Mounted Display-HMD)
- একটি পূর্ণাঙ্গ বডি স্যুইট (Body Suit)
- রিয়েলিটি ইঞ্জিন
- উচ্চ মানের অডিও ব্যবস্থা
- ডেটা গ্লোভ (Data Glove)
- বিভিন্ন ধরনের সেন্সর
- বিভিন্ন সিমুলেশন, মডেলিং ও গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
এছাড়া ভার্চুয়াল রিয়েলিটি তৈরির সময় প্রয়োজন রয়েছে ইফেক্টর(Effector), রিয়েলিটি সিমুলেটর(Reality simulator),অ্যাপ্লিকেশন(Application) এবং জিওমেট্রি(Geometry)। এগুলোর সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা প্রয়োজন ।
-
ইফেক্টর (Effector)
ইফেক্টর হলো এক বিশেষ ধরনের ইন্টারফেস ডিভাইস। এই ডিভাইসটি ব্যবহার এর মাধ্যমে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির কৃত্রিম পরিবেশের সাথে সংযুক্ত হওয়া যায় ।
যেমনঃ HDM, Data Glove, Body Suit ইত্যাদি।
-
রিয়েলিটি সিমুলেটর (Reality simulator)
রিয়েলিটি সিমুলেটর হলো এক ধরনে হার্ডওয়্যার যা ইফেক্টরকে সংবেদনশীল তথ্য সমূহ প্রেরণ করে থাকে। যেমনঃ ট্রান্সসিউডার, বিভিন্ন ধরনের উচ্চ মানের সেন্সর, রিয়েলিটি ইঞ্জিন, HD ভিডিও এবং অডিও ব্যবস্থা ইত্যাদি হলো রিয়েলিটি সিমুলেটর এর অংশ।
-
অ্যাপ্লিকেশন (Application)
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা হলেও বাস্তবের মত অনুভুতি পাওয়ার জন্য ত্রি-মাত্রিক সিমুলেশন এর ব্যবস্থা থাকতে হয়। সিমুলেশন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির পরিবেশ এবং প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখা হয়।
-
জিওমেট্রি (Geometry)
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে জিওমেট্রি হলো কৃত্রিম পরিবেশের বিভিন্ন বস্তুর বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কিত তথ্যবলী। ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ব্যবহৃত ত্রি-মাত্রিক মডেল সমূহকে ম্যাক্স,মায়া, অটোডেস্ক প্রভুতি সফটওয়্যার এ ব্যবহার করার পর ফাইল গুলোকে রেন্ডারিং ও অথরেং করার জন্য এক্সপোর্ট করা হয়।
এ সকল ব্যবস্থা গ্রহন করার পর একজন ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহারকারি কে কোন প্রকার শারীরিক ঝুঁকি বা বিপদ ছাড়াই কৃত্রিম ভাবে বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান করা হয়।
পরিশেষে
যতদূর সম্ভব চেষ্টা করেছি, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি এবং কিভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে উদাহরণ সহ সঠিক তথ্য দেয়ার। লেখাটি আপনাদের উপকারে আসলে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করব। আজকে এই পর্যন্তই। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) নিয়ে কোনো পরামর্শ থাকলে, আমাদেরকে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।
Hello mates, nice article and good arguments commented at
this place, I am genuinely enjoying by these.